ঢাকা, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫ || ২ বৈশাখ ১৪৩২
Breaking:
পাসপোর্টে ‘ইসরাইল ব্যতীত’ লেখা পুনঃপ্রবর্তন করলো বাংলাদেশ      আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য: প্রধান উপদেষ্টা     
Mukto Alo24 :: মুক্ত আলোর পথে সত্যের সন্ধানে
সর্বশেষ:
  ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের রোডম্যাপের সমস্যা সমাধান হবে : মির্জা ফখরুল        বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা     
১২১

পহেলা বৈশাখ ঘিরে নিরাপত্তাজনিত কোনো হুমকি নেই : ডিএমপি কমিশনার

মুক্তআলো২৪.কম

প্রকাশিত: ১৩ এপ্রিল ২০২৫  

পহেলা বৈশাখ ঘিরে নিরাপত্তাজনিত কোনো হুমকি নেই : ডিএমপি কমিশনার

পহেলা বৈশাখ ঘিরে নিরাপত্তাজনিত কোনো হুমকি নেই : ডিএমপি কমিশনার


ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, পহেলা বৈশাখ ঘিরে নিরাপত্তাজনিত কোনো হুমকি বা ঝুঁকি নেই। 

তিনি বলেন, নববর্ষ ঘিরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ১৮ হাজার  সদস্য কাজ করবে। পাশাপাশি র‌্যাব ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থা রয়েছে। নিরাপত্তাজনিত কোনো হুমকি বা ঝুঁকি নেই। 

আজ রোববার দুপুরে রমনা বটমূলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, আগামী ১৪ এপ্রিল প্রতিবছরের ন্যায় এবারও বাড়তি উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হবে। বাঙালি সংস্কৃতির টানে নববর্ষ পালনে নগরবাসী রমনা পার্ক, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা, রবীন্দ্র সরোবর ও হাতিরঝিল এলাকায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানস্থলে সমবেত হবেন। এছাড়া ঢাকার বাইরেও নববর্ষের অনুষ্ঠানে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত হবেন। 

নববর্ষ উদযাপনে ডিএমপির প্রস্তুতির কথা তুলে ধরে শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, আগামীকাল নববর্ষ উদযাপনে পুরো ঢাকা শহর প্রস্তুত রয়েছে। জাতীয় এই উৎসব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই যাতে নিরাপদে উদযাপন করতে পারে, সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ব্যাপক নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে ঢাকা মহানগরীকে ২১টি সেক্টরে ভাগ করে ইউনিফর্ম ও সাদা পোশাকে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়ন করা হবে। গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানস্থলে ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। 

ডিএমপি কমিশনার বলেন, রমনা পার্ক, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে মোট ২১টি স্থানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। প্রতিটি অনুষ্ঠানস্থলের প্রবেশপথে আর্চওয়ে ও হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশির ব্যবস্থা করা হবে। অনুষ্ঠানস্থল ও শোভাযাত্রার রাস্তায় স্টিল ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা ও ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে। অনুষ্ঠানস্থলের চারপাশের রাস্তায় পর্যাপ্ত সংখ্যক ফুট পেট্রোল ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। 

নববর্ষ উদযাপন কেন্দ্রিক নিরাপত্তায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), কাউন্টার টেরোরিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) ও সোয়াট সদস্যরা সাদা পোশাকে মোতায়েন থাকবে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।

তিনি বলেন, ইভটিজিং ও ছিনতাই প্রতিরোধে সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে। এছাড়াও রমনা পার্ক ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড সেন্টার স্থাপন করা হবে। সেখানে মাইকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। 

ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, অনুষ্ঠানস্থলে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি ও সাইবার পেট্রোলসহ নববর্ষকেন্দ্রিক অপপ্রচার রোধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেকোনো অপতৎপরতা মনিটরিং করা হচ্ছে। 

তল্লাশি কাজে নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, অনুষ্ঠানস্থলে মুখোশ, ধারালো বস্তু ও দাহ্য পদার্থ নিয়ে না আসার জন্য অনুরোধ করছি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুষ্ঠান শেষ করতে হবে এবং অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করতে হবে। অনুষ্ঠানস্থলে ফাঁনুস উড়ানো ও আতশবাজি ফোটানো যাবে না। এমন কোনো বাঁশি ব্যবহার করা যাবে না, যা শব্দদূষণ করে। নববর্ষকে কেন্দ্র করে কোনো বাণিজ্যিক পণ্যের বাজারজাত করা যাবে না। 

ডিএমপি কমিশনার জানান, আগামীকাল সকালে রমনাপার্কে ছায়ানটের অনুষ্ঠান শুরু হবে এবং নির্ধারিত সময়ে শেষ হবে। 

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, চারুকলায় মোটিফে আগুন দেওয়ার ঘটনা তদন্তে আমরা অনেক কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। ওই ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তকে চিহ্নিত করা হচ্ছে। আগামীকাল আনন্দ শোভাযাত্রা শুরুর আগেই কোনো সুখবর হয়তো দিতে পারব।

পহেলা বৈশাখ ঘিরে কোনো নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি আছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, কোনো ঝুঁকি নেই। ডিএমপির ১৮ হাজার ফোর্স কাজ করবে। পাশাপাশি র‌্যাব ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রয়েছে। গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত আছে। 

চারুকলায় মোটিফে আগুন দেওয়ার ঘটনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ঘাটতি ছিল কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা আমরা তদন্ত করছি। মামলা চলমান রয়েছে। তাই এই বিষয় এখনই কিছু বলতে চাই না। 

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, পহেলা বৈশাখ ঘিরে নিরাপত্তাজনিত কোনো হুমকি বা ঝুঁকি নেই। 

তিনি বলেন, নববর্ষ ঘিরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ১৮ হাজার  সদস্য কাজ করবে। পাশাপাশি র‌্যাব ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থা রয়েছে। নিরাপত্তাজনিত কোনো হুমকি বা ঝুঁকি নেই। 

আজ রোববার দুপুরে রমনা বটমূলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, আগামী ১৪ এপ্রিল প্রতিবছরের ন্যায় এবারও বাড়তি উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হবে। বাঙালি সংস্কৃতির টানে নববর্ষ পালনে নগরবাসী রমনা পার্ক, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা, রবীন্দ্র সরোবর ও হাতিরঝিল এলাকায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানস্থলে সমবেত হবেন। এছাড়া ঢাকার বাইরেও নববর্ষের অনুষ্ঠানে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত হবেন। 

নববর্ষ উদযাপনে ডিএমপির প্রস্তুতির কথা তুলে ধরে শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, আগামীকাল নববর্ষ উদযাপনে পুরো ঢাকা শহর প্রস্তুত রয়েছে। জাতীয় এই উৎসব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই যাতে নিরাপদে উদযাপন করতে পারে, সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ব্যাপক নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে ঢাকা মহানগরীকে ২১টি সেক্টরে ভাগ করে ইউনিফর্ম ও সাদা পোশাকে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়ন করা হবে। গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানস্থলে ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। 

ডিএমপি কমিশনার বলেন, রমনা পার্ক, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে মোট ২১টি স্থানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। প্রতিটি অনুষ্ঠানস্থলের প্রবেশপথে আর্চওয়ে ও হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশির ব্যবস্থা করা হবে। অনুষ্ঠানস্থল ও শোভাযাত্রার রাস্তায় স্টিল ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা ও ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে। অনুষ্ঠানস্থলের চারপাশের রাস্তায় পর্যাপ্ত সংখ্যক ফুট পেট্রোল ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। 

নববর্ষ উদযাপন কেন্দ্রিক নিরাপত্তায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), কাউন্টার টেরোরিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) ও সোয়াট সদস্যরা সাদা পোশাকে মোতায়েন থাকবে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।

তিনি বলেন, ইভটিজিং ও ছিনতাই প্রতিরোধে সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে। এছাড়াও রমনা পার্ক ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড সেন্টার স্থাপন করা হবে। সেখানে মাইকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। 

ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, অনুষ্ঠানস্থলে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি ও সাইবার পেট্রোলসহ নববর্ষকেন্দ্রিক অপপ্রচার রোধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেকোনো অপতৎপরতা মনিটরিং করা হচ্ছে। 

তল্লাশি কাজে নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, অনুষ্ঠানস্থলে মুখোশ, ধারালো বস্তু ও দাহ্য পদার্থ নিয়ে না আসার জন্য অনুরোধ করছি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুষ্ঠান শেষ করতে হবে এবং অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করতে হবে। অনুষ্ঠানস্থলে ফাঁনুস উড়ানো ও আতশবাজি ফোটানো যাবে না। এমন কোনো বাঁশি ব্যবহার করা যাবে না, যা শব্দদূষণ করে। নববর্ষকে কেন্দ্র করে কোনো বাণিজ্যিক পণ্যের বাজারজাত করা যাবে না। 

ডিএমপি কমিশনার জানান, আগামীকাল সকালে রমনাপার্কে ছায়ানটের অনুষ্ঠান শুরু হবে এবং নির্ধারিত সময়ে শেষ হবে। 

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, চারুকলায় মোটিফে আগুন দেওয়ার ঘটনা তদন্তে আমরা অনেক কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। ওই ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তকে চিহ্নিত করা হচ্ছে। আগামীকাল আনন্দ শোভাযাত্রা শুরুর আগেই কোনো সুখবর হয়তো দিতে পারব।

পহেলা বৈশাখ ঘিরে কোনো নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি আছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, কোনো ঝুঁকি নেই। ডিএমপির ১৮ হাজার ফোর্স কাজ করবে। পাশাপাশি র‌্যাব ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রয়েছে। গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত আছে। 

চারুকলায় মোটিফে আগুন দেওয়ার ঘটনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ঘাটতি ছিল কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা আমরা তদন্ত করছি। মামলা চলমান রয়েছে। তাই এই বিষয় এখনই কিছু বলতে চাই না। 









মুক্তআলো২৪.কম

 
আরও পড়ুন
জাতীয় বিভাগের সর্বাধিক পঠিত