উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে মন্দাভাব
অনলাইন ডেস্ক
ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসেও হতাশ হলো । ডিএসইতে চারবার সূচক ওপরে ওঠার চেষ্টা করেও সফল হয়নি। লেনদেনও হয়েছে কম। লেনদেন শুরু হওয়ার ১৫ মিনিট পরই সূচক নিচের দিকে নামতে শুরু করে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ১২ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৩২৮ পয়েন্টে। এ সময় ২৬৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়। গত তিন দিন ধরেই এ বাজারে লেনদেন ৩০০ কোটির কাছেই পৌঁছায়নি। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই-তে আজ সবচেয়ে বেশি দর পড়ে যায় সিমেন্ট খাতের। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জ্বালানি, টেক্সটাইল ও রসায়ন খাতের কম্পানির শেয়ারের দরপতন ঘটে।
দিনশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লেনদেনে অংশ নেওয়া কম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১১৫টি কম্পানির শেয়ারের দর পড়ে যায়, বাড়ে ১৩৮টি এবং অপিরবর্তিত থাকে ৪৫টি কম্পানির। মোট লেনদেনে অংশ নেয় ২৯৮টি কম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার।অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক পড়ে যায়। দিনশেষে সূচক ৩৩ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৩৮১ পয়েন্টে দাঁড়ায়। মোট লেনদেনে অংশ নেয় ১৯৯ টি কম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে বাড়ে ৮২ টির, কমে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৬টির। এ সময় লেনদেন হয় ২০ কোটি ৪২ লাখ টাকার।দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা কম্পানি হল-লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেড, গ্রামীণফোন, এসিআই, বিএসআর এম স্টিলস লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মা, বেস্কিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস, লঙ্কা বাংলা এবং ব্যাটবিসি।
- শেয়ার নিয়ে শঙ্কা ইউনাইটেডের
- আজকের লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে - সূচক অনেক বেড়েছে দুই পুঁজিবাজারে
- বিনিয়োগকারীরা বাজারে ঝুঁকছেন বিও হিসাব বেড়েছে ৫৯ হাজার এক মাসে
- ৭৩ কোম্পানির ১০-এর নিচে পিই
- ডেল্টা ব্র্যাক ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে
- অব্যাহত সূচকের পতন
- পাঁচ দিন ছুটি ঘোষণা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে
- ১১ দাবি পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতায়
- পুঁজিবাজার বিষয়ক মাষ্টার্স কোর্স চালু
- সূচক বাড়ল পুঁজিবাজারে নয় দিন পর
- পুঁজিবাজারে মিশ্র প্রবণতা
- মার্চেন্ট ব্যাংকের মার্জিন ঋণ নীতিমালায় অনীহা
- নিম্নমুখী শেয়ারবাজার বাজেটকে ঘিরে
- বিনিয়োগ কারীদের মানববন্ধন দরপতনের প্রতিবাদে