ঢাকা, ২১ নভেম্বর, ২০২৪ || ৭ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১
Breaking:
সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা     
Mukto Alo24 :: মুক্ত আলোর পথে সত্যের সন্ধানে
সর্বশেষ:
  বাংলাদেশ ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে চায় : প্রধান উপদেষ্টা        জঞ্জাল পরিষ্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিন : মির্জা ফখরুল        শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশে সহায়ক শিক্ষাব্যবস্থা দরকার : ড. মুহাম্মদ ইউনূস     
৭৯৮

বাংলাদেশের যারা ফেসবুকের কালো তালিকাভুক্ত

মুক্তআলো২৪.কম

প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর ২০২১  


বাংলাদেশে অপারেশন চালাচ্ছে অথবা সক্রিয় এমন ছয়টি জঙ্গি সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ‘ডেঞ্জারাস ইন্ডিভিজুয়ালস অ্যান্ড অর্গানাইজেশন্স’ (ডিআইও)-এর আওতায় এক গোপন তালিকায় এ নামগুলো রয়েছে।

এ গুলো হলো-আল মুরসালাত মিডিয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টেট বাংলাদেশ। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে তাদের। হরকাতুল জিহাদি ইসলামি বাংলাদেশ অ্যান্ড আনসারুল্লাহ বাংলা। আল কায়েদার সেন্ট্রাল কমান্ডের সঙ্গে এর সম্পর্ক রয়েছে। এছাড়া আছে জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ ও সাহাম আল হিন্দু মিডিয়া। এর রয়েছে জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) সঙ্গে সম্পর্ক।

এ তালিকায় আছে একজন ব্যক্তির নাম। তিনি হলেন তরিকুল ইসলাম। তার কোনো পরিচয় দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে, জেএমবির সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে।

এ ব্যাপারে এন্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) এর প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি কামরুল আহসান বলেন, এসব জঙ্গি সংগঠন সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে-সেটি আমরাও নজরদারি করছি। তবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এইসব সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করে একটি ভালো কাজ করেছে। এসব জঙ্গি সংগঠনের মধ্যে তিনটি জঙ্গি সংগঠনকে সরকার আগেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেগুলো হলো-হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশ (হুজিবি), আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি) ও জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি)। তবে তারিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকে ফেসবুক যে কালো তালিকাভুক্ত করেছে, ওই ব্যক্তি সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।

সূত্র জানায়, কমপক্ষে ৪ হাজার ব্যক্তি ও গ্রুপের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ফেসবুক। এরমধ্যে দাতব্য সংস্থা, হাসপাতাল, লেখক, কয়েক শত সঙ্গীত শিল্পী, রাজনীতিক এবং প্রয়াত ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের নাম আছে। এদেরকে বিপজ্জনক হিসেবে মনে করে ফেসবুক। কয়েক বছরে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের একটি অনিবার্য পরিস্থিতির মুখে ফেলেছে।

এ সময়ে কোনো ব্যক্তি বা গ্রুপকে নিয়ে এমন পোস্ট দেওয়াকে অনুৎসাহিত করা হয়েছে, যা সহিংসতা উস্কে দেবে। বার বার আইন বিষয়ক বিজ্ঞজন এবং নাগরিক সমাজের কারণে ফেসবুক সেই অবস্থা থেকে সরে এসেছে। তবে তারা যেসব ব্যক্তি বা গ্রুপকে বিপজ্জনক মনে করছে তাদেরকে চিহ্নিত করছে।

 

 

 

মুক্তআলো২৪.কম

আরও পড়ুন
তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত