বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীরা শ্রীলংকার মত তাণ্ডব সৃষ্টি করতে চেয়েছিল :
মুক্তআলো২৪.কম
বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীরা শ্রীলংকার মত তাণ্ডব সৃষ্টি করতে চেয়েছিল : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সাম্প্র্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীরা দেশে শ্রীলংকা টাইপ তাণ্ডব সৃষ্টির চেষ্টা করতে চেয়েছিল এবং তারা সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা করেছিল।
তিনি বলেন, ‘তারা (বিশৃঙ্খলাকারীরা) তো আসলে শ্রীলংকার মতো সহিংসতা এবং সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা করেছে।”
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মো. নাঈমুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, কোটা সংস্কারকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক আন্দোলন মোটেও স্বাভাবিক আন্দোলন নয়, বরং এক পর্যায়ে তা প্রায় সন্ত্রাসী হামলায় পরিণত হয়।
তিনি বলেন, ‘এটা কোন সাধারণ আন্দোলন ছিল না। এটা এক পর্যায়ে প্রায় সন্ত্রাসী আক্রমণের মতো হয়ে যায়।’
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, এ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং মূখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাম্প্রতিক সহিংসতায় জীবন ও সম্পদহানির কথা দুঃখের সঙ্গে উল্লেখ করেন জানিয়ে তাঁর প্রেস সচিব বলেন, এ সময় ভারতের হাই কমিশনার বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সহিংসতায় জীবন ও সম্পদহানির ঘটনায় শোক জানান।
ধারাবাহিকভাবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসাকে স্বাগত জানান প্রণয় ভার্মা।
ভারতের হাইকমিশনার বলেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে ভারত সব সময় বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের ভিশন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিকে সমর্থন করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফর প্রসঙ্গে প্রণয় ভার্মা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক সফল সফর অর্থবহ ফলাফল অর্জন করেছে এবং যা অতীতের অর্জনকে সুসংসহত করেছে এবং ভবিষ্যতে সহযোগিতার একটা ব্লু-প্রিন্ট সৃষ্টি করেছে।
হাইকমিশনার বলেন, দুই দেশের যে জাতীয় ডেভেলপমেন্ট ভিশন- ‘বাংলাদেশের ২০৪১ এবং ভারতের ২০৪৭’ ভিশনের ভিত্তিতে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক সহযোগিতার একটা নতুন যুগে প্রবেশ করেছে। ডিজিটাল ও গ্রিন অংশীদারিত্ব, স্যাটেলাইটের যৌথ উন্নয়ন, ব্লু ইকোনোমি, ওশানোগ্রাফি, ফিনটেকসহ নতুন নতুন ক্ষেত্রে সহযোগিতা হবে।
আঞ্চলিক কানেকটিভিটি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, চার দেশের (বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, নেপাল ও ভুটান) মধ্যে কানেকটিভিটি জোরালো করার জন্য আমার সব দরজা খোলা।
মুক্তআলো২৪.কম
- দেশে ফিরেছেন জয় স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে
- আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে যা হলো বেদনাদায়ক: ডা. উত্তম কুমার
- আজ চা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট কাকডাকা ভোরে
আজ জাতীয় শোক দিবস. - ঈদের আগেই কর্মহীনদের নগদ আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে : প্রধানমন্ত্রী
- মোদিকে টেলিফোন শেখ হাসিনার
- আগামীকাল পহেলা বৈশাখ,বাংলা ১৪২৬ সালের প্রথম দিন
- প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
- প্রধানমন্ত্রী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করলেন
- সাঈদ সাহেব আপনি এই বেড়া-সাঁথিয়ায় ঝামেলা করতে চান:শামীম ওসমান
- মমতাকে ফোন করে সাইক্লোনে ক্ষয়ক্ষতির খবর নিলেন প্রধানমন্ত্রী
- করোনায় মারা গেলেন সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আনোয়ারুল কবির
- ১৭ মার্চ টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পরাধীনতা থেকে বাঙালি জাতির মুক্তি
- ২৫টি মোবাইল অ্যাপস চালু সেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে